دعاء الافطار في رمضان

রমজান মাসে সকালের নাস্তায় যা বলা হয়

রোজা ভাঙার সময় রোজাদারের দোয়া প্রার্থনার অন্যতম সেরা সময়, বিশেষ করে পবিত্র রমজান মাসে, কারণ এটি এমন একটি ইবাদত যা সময়ের ফজিলত এবং ইবাদতের ফজিলতকে একত্রিত করে।

রোজা আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় কাজগুলির মধ্যে একটি, যেমনটি আল্লাহ রাসুল (সা.)-এর কর্তৃত্বে একটি কুদসি হাদিসে বলেছেন, আল্লাহর দোয়া ও শান্তি তাঁর ওপর বর্ষিত হোক৷ তিনি বলেছেন: সর্বশক্তিমান আল্লাহ বলেছেন: পুত্রের প্রতিটি কাজ রোজা ছাড়া আদম তার জন্য। এটা আমার জন্য এবং আমি এর প্রতিদান দেব।” আল-বুখারী ও মুসলিম বর্ণনা করেছেন। ইফতারের সময় রোজাদারের দুআ কবুল হয়, যেমন আল্লাহর রাসূলের প্রতিশ্রুতি ছিল - আল্লাহ তাঁর উপর বরকত দান করুন এবং তাঁকে শান্তি দান করুন - যখন তিনি বলেছিলেন: তিনজন লোকের দুআ প্রত্যাখ্যান করা হয় না.. এবং রোজাদার যতক্ষণ না সে ইবন মাজাহ বর্ণনা করেছেন। প্রার্থনা হল ঈমানের অন্যতম বাধ্যতামূলক কাজ, ঈশ্বরের কাছে চাওয়া এবং দাসত্বের অর্থ পূরণ করা।

রোজা ভাঙার সময় রোজাদারের দুআ আল্লাহর রসূলের অন্যতম একটি সুন্নত, আল্লাহর দোয়া ও সালাম তাঁর উপর বর্ষিত হোক, বিশেষ করে যখন তিনি রোজা ভেঙেছিলেন তখন তিনি বলতেন: “হে আল্লাহ, তুমি রোজা রেখেছ এবং তোমার রিযিক তোমার রোজা ভেঙ্গেছে। আবু দাউদ থেকে বর্ণিত।

কিন্তু সর্বোত্তম প্রার্থনা হল পবিত্র কুরআনের প্রার্থনা থেকে যা ছিল। সর্বশক্তিমান ঈশ্বর আমাদের শিখিয়েছিলেন কীভাবে তাঁকে ডাকতে হয় যখন তিনি আয়াত নাযিল করেছিলেন যাতে তাঁর জন্য একটি প্রার্থনা রয়েছে, সর্বশক্তিমান, যেমন তিনি আমাদেরকে প্রার্থনা শিখিয়েছিলেন। মহানবী (সাঃ) এর দো‘আ, আল্লাহ্‌ তাঁর উপর আশীর্বাদ বর্ষণ করুন এবং তাঁকে শান্তি প্রদান করুন।

প্রার্থনা করুন যখন আপনি নিশ্চিত হন যে ঈশ্বর উত্তর দেবেন

তথাপি, হৃদয় থেকে আন্তরিক প্রার্থনা আমাদের মধ্যে প্রত্যেক মুসলমানের প্রয়োজন, যার মধ্যে সমস্ত কল্যাণ রয়েছে। তাই, আলেমরা এই ব্যবস্থাটি প্রণয়ন করেছেন যখন আমরা বলি যে আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য প্রার্থনা এবং প্রার্থনা শুরু করি যাতে বর্ণিত প্রার্থনাগুলি থেকে সংগ্রহ করা যায়। কুরআন ও সুন্নাহ এবং বিশেষ দোয়ার মধ্যে যা একজন ব্যক্তি তার নিজের এবং তার প্রভুর মধ্যে প্রার্থনা করতে পারে। দোয়ার সুন্নতগুলো নিম্নরূপ: